মঙ্গলবার, ২৬ জুন, ২০১২

রাজনীতি

বিষয়ঃ
  লিখেছেনঃ আনোয়ার হোসেইন ফার্মার,


***নির্বাচিত পোষ্ট

                    
ছাত্রদল গাল খুলেছে!তারা বলেছে,ছাত্র শিবিরের সাথে তারা থাকতে চায় না!তাদের সাথে শিবিরের আদর্শগত মিল নাই!
আমি বলি,বেশ ভালো কথা !আদর্শের প্রশ্ন যেহেতু.....

শুক্রবার, ১৫ জুন, ২০১২

শিরোনামহীন

বিষয়ঃ
লিখেছেনঃ আনোয়ার হোসেইন ফার্মার  

হুমায়ুন আহমেদ কত বছর বয়সে 'সেয়ানা' হয়েছেন,তা আমি জানিনা!কিন্তু আমি নিশ্চিতভাবে জানি.৭৫এ তিনি ছিলেন তাগড়া জোয়ান!সেই হিসেবে তখন তিনি দশ গ্রামে দাবড়ে বেড়িয়েছেন,দশজনের সাথে চলছিলেন,দশ ঘাটের জল খেয়েছেন,দশ দোকানের চা খেয়েছেন!
সুতারাং কোনভাবে মেনে নেওয়া যায়না যে,শেখ মুজিবের মৃত্যুর পর ঢাকা শহরে মিষ্টি বিতরন হয়েছিলো কিনা?এ কথা হুমায়ুন আহমেদ জানতেন না

নির্বাচিত পোষ্ট (২৪ জুন পর্যন্ত উপড়ে থাকবে)

বিষয়ঃ
 লিখেছেনঃ আনোয়ার হোসেইন ফার্মার
 
 
চিন্হিত রাজাকাররা কারাগারে পাচ্ছে ভিআইপি সুবিধা!
চিন্হিত মুক্তিযোদ্ধা রাজপথে টানছে রিক্সা-ভ্যান!
বাঈনচোত

বুধবার, ৬ জুন, ২০১২

"পিসিমার ডায়েরি" পর্ব-২

বিষয়ঃ মুক্তিযুদ্ধ-১৯৭১।  

 লিখেছেনঃ যাদব সূত্রধর
প্রথম পর্ব পড়তে নিচের ক্লিক করুন
"পিসিমার ডায়েরি পর্ব- ১ "


পিসিমার ডায়েরি

মিটাপরাং, হামতনপুর, হরিপুর, কাবিলপুর, মইসিরি, সাদেকপুর, এই জায়গাগুলোতে আমাদের আত্মীয় বাড়ি ছিল, ২/১ দিন করে সেখানে থেকে, নৌকাযোগে সিলেটের গোলাপগঞ্জ এসে পৌঁছলাম,  গোলাপগঞ্জ আমাদের দূর সম্পর্কের এক আত্মীয় বাড়ি। সেখানেও একই অবস্থা, রাজাকাররা জ্বালাও

বুধবার, ৩০ মে, ২০১২

পিসিমার ডায়েরি
বিষয়ঃ ৭১ এর বাস্তব গল্প 
লিখেছেনঃ যাদব সূত্রধর 

"পিসিমার ডায়েরি" ১ম পর্ব

প্রিয় সহব্লগার বৃন্দ, আজ কয়েকদিন হয় আমার পিসিমা আমাদের বাড়িতে এসেছেন। খাওয়া দাওয়া শেষে প্রতি রাতে বসে আমরা অনেকক্ষণ অনেক গল্প করি। সেদিন গল্পের ধারাবাহিকথায় পিসিমা হঠাৎ চলে যান ৭১এর স্বাধীনতা যুদ্ধের গল্পে। জানতে পাই সেই সময়কার অনেক অজানা ভয়ংকর তথ্য। যা তিনি নিজের চোখে দেখেছেন। তাই আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি, পিসিমার মুখের সেই বাস্তব ঘটনাগুলো ধারাবাহিক ভাবে  ব্লগে আপনাদের সাথে শেয়ার করবো। পিসিমা লেখাপড়া জানেননা তাই সব তারিখ মনে রাখতে পারেননি।
এই সিরিজের নাম দিলাম তাই পিসিমার ডায়েরি
আজ তার প্রথম পর্ব

পিসিমা বলছেনঃ




১০ বৈশাখ আমরা প্রথম সংগ্রামের খবর পাই, সবাই রেডিওতে কান পেতে শুনছে সংগ্রামের বিভিন্ন খবর। চারিদিকে লোকজন বলাবলি করছিলো শান্তি কমিটির লোকজন নাকি হিন্দুদের ধরিয়ে দিচ্ছে পাক মিলিটারিদের হাতে, আর তাদের নির্বিচারে হত্যা করা হচ্ছে। আমরা তখন ভয় পেয়ে যাই, ভাবতে থাকি মৃত্যুর কথা। পারা-পড়শিরা বলাবলি করছিলো, আত্মা যা চায় খেয়ে নিতে, মৃত্যু আমাদের ঘনিয়ে আসছে। আমরা তখন সিদ্ধান্ত নেই এলাকা ছেরে দূরে কোথাও চলে যাবার। কারন আমাদের বাড়ি থেকে প্রায় ১০ কিঃমিঃ দূরে(সিলেট জেলার বর্তমান ওসমানীনগর থানার সাদিপুর) পাক হানাদার বাহিনীরা তাদের ক্যাম্প করেছে। কিন্তু তাতেও লোকজন ভয় দেখাচ্ছিল, পথেই নাকি আমাদের ধরে নিয়ে পাক রা মেরে ফেলবে।

শনিবার, ১৯ মে, ২০১২

জীবন তুমি নিষ্ঠুর

বিষয়ঃ কবিতা 
           লিখেছেনঃ মোঃ অলিউর রহমান, (শেরপুর, সিলেট)  

জীবন তুমি নিষ্ঠুর অতি
তোমার মাঝে নাই বিরতি
পারলে কেবল দুঃখ দিতে

বৃহস্পতিবার, ১৭ মে, ২০১২

শিরোনামহীন

বিষয়ঃ
 লিখেছেনঃ আনোয়ার হোসেইন ফার্মার
বই নিষিদ্ধের ইতিহাস পড়লে দেখা যাবে,যেসব বইগুলো নিষিদ্ধের তালিকায় ছিলো বা এখনো রয়েছে সেসব বইগুলোর বেশীরভাগই প্রথাবিরোধী,নিদিষ্ট দর্শন বিরুদ্ধ ,কুসংস্কার বিরোধী,শাষক -শোষন বিরোধী,ধর্মীয় গোঁড়ামী বিরোধী ইত্যাদি!এবং বইগুলো নিষিদ্ধের একমাত্র কারণ ছিলো ক্ষমতাসীন মহলের ভীত নড়ে যাওয়ার ভয়!
বাঙলাদেশও এর বাইরে নয়!তবে ইতিহাস বিকৃতির অভিযোগে বই নিষিদ্ধের তালিকায় আর কোন বই আছে কিনা আমার জানা নাই!যদিও ইতিহাস বিকৃ...তি ঘটেছে এমন বই বাঙলা সাহিত্যে ঢের বেশী!এক্ষেত্রে স্বার্থন্বেষি মহলের পাশাপাশি আনাড়ি লেখকের হাতেও ইতিহাসে সত্য-মিথ্যার সংযোজন,বিয়োজন ঘটেছে প্রায়!তাই প্রশ্ন জাগে ঐসব বইগুলোও নিষিদ্ধ করার
বিষয়ঃ কবিতা
 লিখেছেনঃ সুভাষ দে

"ধন্য আমি"

এ বঙ্গে জন্মেছি আমি
বঙ্গের করি গান
বঙ্গ আমার জীবন মরন
বঙ্গ আমার প্রাণ,
এ বঙ্গের শস্য শ্যামল
সুন্দর প্রকৃতি
তা দেখে প্রকাশ করি

রবিবার, ১১ ডিসেম্বর, ২০১১

" যমালয়"

বিষয়ঃ"মঞ্চ নাটক"

 

যমালয়


"যমালয়""            লিখেছেনঃ যাদব সূত্রধর

(১ম দৃশ্য)
"ঠাকুর মশাইয়ের বাড়ি"

(মঞ্চে প্রবেশ করবেন ঠাকুর মশাই)

ঠাকুরঃ মাগো মা কালী,তুমি সব জানো মা,আমি
কিছুই জানিনা,ওহে কালীচরন কই গেলি
(কালীচরনের প্রবেশ)
কালিঃ আজ্ঞে ঠাকুরমশাই,আমার নামতো কালী
চরণ না, আমার নাম সুকান্ত
থাকুরঃ না না না, এখন থেকে তোমার নাম হবে
কালীচরণ

বুধবার, ১২ অক্টোবর, ২০১১

"জাতীয় কবি কাজী নজরুল - পর্ব - ১ "

বিষয়ঃ "জীবনী "

(আর সি কর্মকার এর বই অবলম্বনে)    লিখেছেনঃ যাদব সূত্রধর 


বাংলার ধুমকেতু
বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলাম

১৫ ডিসেম্বর ১৯২৯ কলকাতা আলবার্ট হলে আমাদের জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামকে বাঙালি জাতির পক্ষ থেকে জাতীয় সংবর্ধনা দেয়া হয়। এদিন প্রধান অতিতির ভাষণে নেতাজী সুভাষচন্দ্র বসু বলেন, আমরা যখন যুদ্ধে যাব তখন সেখানে নজরুলের যুদ্ধের গান গাওয়া হবে, আমরা যখন কারাগারে যাব, তখনও তার গান গাইব
সেদিনের সুভাষ বসুর ভবিষ্যৎ বাণী অক্ষরে অক্ষরে পালন করেছে বাঙালি জাতি। বাংলার দামাল ছেলেরা কণ্ঠে নজরুলের গান ধরে অসীম সাহসী যোদ্ধার বেশে সুভাষ বসুর মতো বীর সেনাপতি