বিষয়ঃ কবিতা
লিখেছেনঃ উজ্জ্বল হাসান
আমি তোমাকে ভালবাসি
প্রাণের চেয়েও বেশি
একদিন কাছে না আসলে
যদি না দেখে এই মন তোমাকে
দেখিনি আমি হাজার বছর
যেমন ইচ্ছে করে শুধু থাকতে
তোমার আজিবন পাশাপাশি ।
"ধন্য আমি"
বিষয়ঃকবিতা
লিখেছেনঃ সুভাষ দে
লিখেছেনঃ সুভাষ দে
এ বঙ্গে জন্মেছি আমি
বঙ্গের করি গান
বঙ্গ আমার জীবন মরন
বঙ্গ আমার প্রাণ,
এ বঙ্গের শস্য শ্যামল
সুন্দর প্রকৃতি
তা দেখে প্রকাশ করি
মনের আকুতি,
এ বঙ্গে জন্মেছেন
কতো বীর কতো কবি
তাদের স্মরণে জীবন
ধন্য মনে করি,
ত্রিশ কোটি বাঙ্গালীর
অমর কৃতিত্ব
রেখে গেছেন পৃথিবীতে
বঙ্গের মানচিত্র।
"এক+এক"
বিষয়ঃ কবিতা
লিখেছেনঃ সুভাষ দে
প্রথম যেদিন দেখেছিলাম
নীল সবুজের প্রান্তরে
সেদিন থেকে প্রাণ সখী
আছো আমার অন্তরে,
মিষ্টি সকাল ক্লান্ত দুপুর
নিঃস্তব্দ চাঁদনী রাত্রিতে
তোমার ভাবনা ঝড় তুলে দেয়
আমার বুকের ধরিত্রীতে,
এক যুগ সমান এক হয়ে যায়
দুটি মনের মিলনে
আমার বুকে ঢেউ উঠেযায়
তোমার বাঁকা চলনে ।
"মন"
বিষয়ঃ "কবিতা "
লিখেছেনঃ সোহেল রহমান
লিখেছেনঃ সোহেল রহমান
মন কাছাকাছি থাকলে
দূরত্ব যতই হোক
তাতে কি?
আমার সমস্থ কিছু তোমার জন্য দিয়ে দেবো
তোমার প্রতীক্ষায় থাকবো
আশ্বাসে……………,
দিনগুলো আবার
সমুদ্র বন্দরে যাওয়ার রাতে
গল্প করবো তোমার সাথে
প্রাণের শিহরণ অনুভব করবো
দুজনেই…………
"শ্রদ্ধাঞ্জলী"
বিষয়ঃ কবিতা
লিখেছেনঃ যাদব সূত্রধর
লিখেছেনঃ যাদব সূত্রধর
"শ্রদ্ধাঞ্জলী"
জাতীয় কবির ৩৫ তম মৃত্যুবার্ষিকী স্মরণে
"শ্রদ্ধাঞ্জলী"
বাঙ্গালীর হৃদয়ে আসন পাতিয়া
বসেছ হে নজরুল
ঘুমন্ত বাঙ্গালীদের জাগিয়ে দিয়েছ
ভেঙ্গে দিয়েছ মোদের ভূল।
কলমের ছোঁয়ায় বোঝাবার সাহস নেই আমার
তোমার কবিতার তেজ আর তুমূল শক্তি
তোমার অগ্নীঝড়া কবিতা এনে দিয়েছিল মোদের দেশের প্রতি ভক্তি।
তিমির রাত্রিতে একা বাতায়ন খুলে
পড়ি যখন তোমার অগ্নীঝড়া কবিতা
সবকিছু কেমন নিঃস্তব্দ হয়ে যায়
শ্রবণে কান পেতে রয়
পালন করে সবাই নিরবতা।
কবিতার ডাকে ঘুম ভেঙ্গে যায়
জেগে ওঠে আকাশ বাতাস
জেগে ওঠে ছোট্র শিশুটিও
সন্তান হারা মায়ের কান্না থেমে যায়
যেন, কবিতার বাণী হয়ে ওঠে তার প্রিয়।
তোমার কবিতার বিকট শব্দে
শিরা-উপশিরা জেগে ওঠে
যেন, দম হয়ে যায় বন্ধ
তেজস্ক্রিয়তায় অগ্নীশিখা ছড়িয়েছিল
বেড়িয়ে পরেছিল মুক্তির গন্ধ।
"শ্রদ্ধাঞ্জলী"
বাঙ্গালীর হৃদয়ে আসন পাতিয়া
বসেছ হে নজরুল
ঘুমন্ত বাঙ্গালীদের জাগিয়ে দিয়েছ
ভেঙ্গে দিয়েছ মোদের ভূল।
কলমের ছোঁয়ায় বোঝাবার সাহস নেই আমার
তোমার কবিতার তেজ আর তুমূল শক্তি
তোমার অগ্নীঝড়া কবিতা এনে দিয়েছিল মোদের দেশের প্রতি ভক্তি।
তিমির রাত্রিতে একা বাতায়ন খুলে
পড়ি যখন তোমার অগ্নীঝড়া কবিতা
সবকিছু কেমন নিঃস্তব্দ হয়ে যায়
শ্রবণে কান পেতে রয়
পালন করে সবাই নিরবতা।
কবিতার ডাকে ঘুম ভেঙ্গে যায়
জেগে ওঠে আকাশ বাতাস
জেগে ওঠে ছোট্র শিশুটিও
সন্তান হারা মায়ের কান্না থেমে যায়
যেন, কবিতার বাণী হয়ে ওঠে তার প্রিয়।
তোমার কবিতার বিকট শব্দে
শিরা-উপশিরা জেগে ওঠে
যেন, দম হয়ে যায় বন্ধ
তেজস্ক্রিয়তায় অগ্নীশিখা ছড়িয়েছিল
বেড়িয়ে পরেছিল মুক্তির গন্ধ।
বিষয়ঃ কবিতা
লিখেছেন যাদব সূত্রধর
প্রলয় হবে যখন
বুঝবে তখন
কখন,কিভাবে,কোন পথে
কি করে কাটাও তুমি বেলা,
যে দিন চলে যায়
সে দিন ফিরেনা চায়
আগুন হাতে নিয়ে তুমি
খেললে রঙ্গের খেলা
কি করে কাটাও তুমি বেলা,
কোন সে ভূলে
কোন সে ছলে
জনম কাঁটিয়ে দিলে
করলে অবহেলা,
সত্যকে দেখনি চোখে
আজ তাই মড়ছো দুঃখে
এখন, কে দেখায়ে দেবে পথ
কোন পথে হবে তোমার চলা
কি করে কাটাও তুমি বেলা।
ছিঃ নেমা
বিষয়ঃকবিতা
লিখেছেন
লিখেছেন
………… যাদব সুত্রধর
সিনেমায় গিয়েছিলাম ছবি দেখতে
দেখে এলাম যুদ্দ
চারিদিখে হাত তালি
হই চই সব্দ,
নায়িকাটা সামনে এল
হাফ পেন্ট পড়ে
যেন- ফুটবল খেলবে সে
মাথায় লাথি মেরে,
এবার নায়ক সাহেব সামনে এলেন
হাতে গোলাপ ফুল
প্রেম করবেন নায়িকার সাথে
কিন্ত- নায়িকা বুঝে ভুল,
এবার ভিলেন মিয়া সামনে এলেন
তিনি খুব বদ মেজাজি
নায়ক পুলিশ মানেনা সে
ধরে জীবন বাজি,
বদ মেজাজি ভিলেন মিয়া
কিচ্ছু মানেনা
নায়ক ছাড়া তার সাথে
কেউ পারেনা,
নায়িকাকে করলো হরণ
করবে তাকে বিয়ে
এইতো দেখি নায়ক এল
নায়িকাকে যাবে নিয়ে,
এসে নায়ক হেসে বলে
করিসনা আর বড়াই
শক্তি থাকলে সামনে আয়
করবো দুজন লরাই,
ধুম ধুম ধপাস ধপাস
শুরু হল যুদ্দ
ভিলেন মিয়া মড়ে গেল
হয়ে গেল জব্দ,
নায়িকা উদ্ধার হল
এরপর দুজন মিলে গান
গান দেখে চোখ বুজলাম
এই বুঝি গেল মান,
শেষে এসে দেখা গেল
সব মিলনে ঠাঁসা
এই ভাবেই শেষ হল
ছবি- সমাজের সর্বনাশা।
দেখে এলাম যুদ্দ
চারিদিখে হাত তালি
হই চই সব্দ,
নায়িকাটা সামনে এল
হাফ পেন্ট পড়ে
যেন- ফুটবল খেলবে সে
মাথায় লাথি মেরে,
এবার নায়ক সাহেব সামনে এলেন
হাতে গোলাপ ফুল
প্রেম করবেন নায়িকার সাথে
কিন্ত- নায়িকা বুঝে ভুল,
এবার ভিলেন মিয়া সামনে এলেন
তিনি খুব বদ মেজাজি
নায়ক পুলিশ মানেনা সে
ধরে জীবন বাজি,
বদ মেজাজি ভিলেন মিয়া
কিচ্ছু মানেনা
নায়ক ছাড়া তার সাথে
কেউ পারেনা,
নায়িকাকে করলো হরণ
করবে তাকে বিয়ে
এইতো দেখি নায়ক এল
নায়িকাকে যাবে নিয়ে,
এসে নায়ক হেসে বলে
করিসনা আর বড়াই
শক্তি থাকলে সামনে আয়
করবো দুজন লরাই,
ধুম ধুম ধপাস ধপাস
শুরু হল যুদ্দ
ভিলেন মিয়া মড়ে গেল
হয়ে গেল জব্দ,
নায়িকা উদ্ধার হল
এরপর দুজন মিলে গান
গান দেখে চোখ বুজলাম
এই বুঝি গেল মান,
শেষে এসে দেখা গেল
সব মিলনে ঠাঁসা
এই ভাবেই শেষ হল
ছবি- সমাজের সর্বনাশা।
"সেদিন"
বিষয়ঃ কবিতা
লিখেছেনঃ সুভাষ দে
সেদিন দেখা হয়েছিল
একাকী পথে
নীল আকাশ কাশফুল
ছিল তোমার সাথে,
নিঃস্তব্দ চারিদিক
কোথাও কেউ নেই
পাশে ছিল ছোট নদী
তাতে মৃদু মৃদু ঢেউ,
হাত বাড়িয়ে......
ধরতে গেলাম গেলাম তোমায়
ভাসিয়ে দিলেতুমি
কল্পনায় আমায়।
লিখেছেনঃ সুভাষ দে
সেদিন দেখা হয়েছিল
একাকী পথে
নীল আকাশ কাশফুল
ছিল তোমার সাথে,
নিঃস্তব্দ চারিদিক
কোথাও কেউ নেই
পাশে ছিল ছোট নদী
তাতে মৃদু মৃদু ঢেউ,
হাত বাড়িয়ে......
ধরতে গেলাম গেলাম তোমায়
ভাসিয়ে দিলেতুমি
কল্পনায় আমায়।
‘বিদায়’
বিষয়ঃকবিতা
লিখেছেনঃ সুভাষ দে
লিখেছেনঃ সুভাষ দে
হিয়ার মাঝে
বিষয়ঃ কবিতা
লিখেছেনঃ সুভাষ দে ।
লিখেছেনঃ সুভাষ দে ।
আমার হিয়ার মাঝে
যে ছবি ভাসে
সে নয়তো বেশি দূর
তাইতো এ-মন স্বপ্ন আঁকে
বাঁধে নতুন সূর,
আমার প্রাণের মাঝে যে স্বপ্ন আঁকে
সে নয়তো বেশি দূর
হাত বাড়ায়ে খুঁজে
যেন, নীল সমুদ্দুর ,
তারে নিয়ে কল্পনা যত
এঁকে যায় এ-মনে
জীবনে মরণে দু’জন
মোরা চলি যেন এক-সনে
"বিষণ্ণতা"
বিষয়ঃকবিতা
লিখেছেনঃ সুভাষ দে
লিখেছেনঃ সুভাষ দে
চারিদিকে কেউ নাই
আজ চলি একা
ভাবি যদি হতাৎ এবার
হয়ে যায় দেখা,
সকাল
বিষয়ঃ কবিতা
লিখেছেনঃ সুভাষ দে
পাল উঠেছে
জেগেছে প্রাণ
নতুন বন্ধু
নতুন গান,
হাজারো সূরে
দেশের গান আজ
বেঁধেছি এ অন্তরে,
জাগো জাগো নবীন
তুলে ধরো পাল
নইলে বঙ্গের ছবি
হবে বেহাল।